মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৭ পূর্বাহ্ন
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের জন্য এই টি-টোয়েন্টি সিরিজটি বিশেষ একটি অধ্যায়, কারণ এটি তার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের শেষ সিরিজ। দিল্লির মাঠে খেলার সময় তিনি একটি আবেগময় মুহূর্তের সম্মুখীন হন, তবে একটি নো বল সবকিছু বদলে দেয়।
ম্যাচের ৯ম ওভারে যখন মাহমুদউল্লাহ বল করেন, ভারতের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৬৬ রান। কিন্তু ওই নো বলের কারণে নীতিশ কুমার রেড্ডি ফ্রি হিটের সুযোগ পান এবং একটি ছক্কা মারেন। এই ছক্কা কেবল তার আত্মবিশ্বাসই বাড়ায়নি, বরং ম্যাচের গতিপথও পাল্টে দেয়। এরপর ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে এবং দ্রুত রান তুলতে থাকে।
এই মুহূর্ত থেকে ভারত শেষ পর্যন্ত ২২১ রানের বিশাল স্কোর গড়তে সক্ষম হয়, যা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। মাহমুদউল্লাহর ওই নো বল ম্যাচের চিত্র পুরোপুরি পরিবর্তন করে, যা তার ক্যারিয়ারের একটি দুঃখজনক স্মৃতি হয়ে থাকবে।
ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তাসকিন আহমেদ বলেন, “আমি দলের অংশ, আমিও একজন খেলোয়াড়। দীর্ঘদিন ধরে খেলছি, তবে দুর্ভাগ্যবশত আমাদের টি-টোয়েন্টিতে উন্নতি খুবই সীমিত। এটা আমাদের ব্যর্থতা। চেষ্টা কখনো কম হয়নি, কিন্তু ফলাফল আসছে না। দেশে ভালো কন্ডিশনেও আমরা প্রায়ই ব্যর্থ হচ্ছি, ভালো উইকেটগুলোতেও।”
তিনি আরও যোগ করেন, “টি-টোয়েন্টিতে আমাদের উন্নতি খুব কম। আশা আর চেষ্টা ছাড়া এখন আমাদের হাতে কিছুই নেই। সবকিছুর সিদ্ধান্ত বোর্ড নেয়, আমরা শুধু আমাদের সেরা দিয়ে চেষ্টা করি। ব্যর্থ হলে, প্রতি বার উন্নতির চেষ্টা করা ছাড়া আমাদের আর কিছু নেই।”
আমাদের নির্লজ্জ টিমকে এই কঠিন শর্ত দিয়ে নতুন করে সাজান, একজন প্লেয়ার কমপক্ষে সাত আট ফুট লম্বা এবং ১১০ থেকে ১২০ কেজি ওজন হতে হবে তারপর তাকে জাতিয় দলের খেলোয়ার হিসেবে গ্রহণ করা হবে, জাতিয় দলের বুলারের জন্য শর্ত হল ১ ওবারে কমপক্ষে ৪টি গতিসহকারে ইয়র্কার বল করার যোগ্যতা লাগবে “অন্যথায় গ্রহন যোগ্য হবেনা”